ll

যে দুঃ সং বা দ দিলো যুক্তরাজ্য

 বিদেশি শিক্ষার্থী ও দক্ষ কর্মী প্রবেশ সীমিত করতে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাজ্য। এর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাজ্যে কাজের ভিসা পেতে দক্ষ বিদেশি কর্মীদের ন্যূনতম বেতনের সীমা বৃদ্ধি এবং বিদেশি শিক্ষার্থীদের পরিবার নিয়ে যাওয়ার সুযোগ সীমিত করার সিদ্ধান্ত।





সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে অভিবাসী প্রবেশ ব্যাপক হারে বেড়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২২ সালে দেশটিতে নতুন অভিবাসীর সংখ্যা ছিল রেকর্ড ৭ লাখ ৪৫ হাজার। এটি যুক্তরাজ্যের রাজনীতিতেও বড় ইস্যু হয়ে উঠেছে।
 

চাপের মুখে থাকা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী রিশি সুনাক সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে বলেছেন, অভিবাসী অনেক বেশি। এটিকে নামিয়ে আনার জন্য আজ আমরা কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছি। অভিবাসন যেন যুক্তরাজ্যের জন্য সবসময় উপকারী হয়, তা নিশ্চিত করবে এই পদক্ষেপগুলো।
 

ব্রিটিশ সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুসারে, কেবল স্নাতকোত্তর গবেষণা ডিগ্রিতে পড়া বিদেশি শিক্ষার্থীরাই পরিবারের সদস্যদের যুক্তরাজ্যে নিতে পারবেন। এর বাইরে কোনো শিক্ষার্থী পরিবারের সদস্যদের নেওয়ার সুযোগ পাবেন না।

এছাড়া, দক্ষ কর্মী ভিসার জন্য বিদেশিদের বেতন ন্যূনতম বেতনের সীমাও বাড়াতে চলেছে যুক্তরাজ্য সরকার।
 

ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি বলেছেন, দক্ষ বিদেশি কর্মীদের ভিসা পেতে হলে ন্যূনতম ৩৮ হাজার ৭০০ পাউন্ড আয় করতে হবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৫৩ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। বর্তমানে এই আয়ের সীমা হচ্ছে ২৬ হাজার পাউন্ড (৩৬ লাখ ২৩ হাজার টাকা প্রায়)।

এসব সিদ্ধান্ত আগামী বছরের শুরুর দিকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন ক্লেভারলি।

 

কী কী রয়েছে যুক্তরাজ্যের নতুন পরিকল্পনায়:

১. বিদেশি সেবা কর্মীদের পরিবারের সদস্য নিয়ে আসা বন্ধ করা এবং ভিসা স্পন্সর করার জন্য ইংল্যান্ডের কেয়ার ফার্মগুলোকে কেয়ার কোয়ালিটি কমিশনে নিবন্ধিত হওয়া। নতুন নিয়মের কারণে ২০২৪-২৫ সাল নাগাদ এই পদ্ধতিতে আগমন ২০ শতাংশেরও বেশি কমে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

২. দক্ষ কর্মী ভিসায় যাওয়া ব্যক্তিদের ন্যূনতম বার্ষিক আয় এক-তৃতীয়াংশ বাড়িয়ে ৩৮ হাজার ৭০০ পাউন্ড করা।

৩. ঘাটতি থাকা পেশাগুলোর জন্য ২০ শতাংশ বেতন ছাড়ের অবসান ঘটানো এবং ঘাটতি পেশার তালিকা সংস্কার করে বিদেশ থেকে কম খরচে কর্মী গ্রহণ বাতিল করা।

৪. পারিবারিক ভিসার জন্য দক্ষ কর্মীদের ন্যূনতম আয়ের (৩৮ হাজার ৭০০ পাউন্ড) দ্বিগুণ আয় থাকা।

৫. শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যদের যুক্তরাজ্যে নিয়ে যাওয়ার নিয়ম কঠোর করা। এর জন্য স্নাতক রুট পর্যালোচনা করবে একটি উপদেষ্টা কমিটি।











ঘুমের ভিতর যে ইবাদত করবেন

 ঘুমের ভিতর যে ইবাদত করবেন জানতে নিচে Download Now এ ক্লিক করেন


                                        'Watch Now'


                                       'Download Now'



                                         


শীতে শরীর গরম রাখে যে খাবার

 শীতে শরীর গরম রাখে যে খাবার জানতে নিচের

 ভিডিওটি দেখতে ডাউনলোড করুন 

                          'Download Video


                          'Watch Now'

                              



ভারতের এই গ্রামে মেয়েদেরকে কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়

 আজ আমরা একবিংশ শতাব্দীতে বাস করলেও আমাদের চারপাশে এখনো কিছু ঐতিহ্য রয়েছে যা আপনি বিশ্বাস করবেন না। ভারতের প্রতিটি রাজ্যেই কিছু প্রাচীন রীতিনীতি অনুসরণ করা হয়। তবে হিমাচল প্রদেশের মণিকর্ণা উপত্যকার পিনি গ্রামের এমনই এক অদ্ভুত রীতির কথা শুনলে আপনি অবাক হবেন। আসলে এই গ্রামের মেয়েদের কয়েকদিন কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়।



প্রাচীন রীতি অনুযায়ী বলা হয়েছে, বছরের পাঁচটি দিন মহিলারা কোন পোশাক পরেন না এবং মহিলারা এ কদিন বাড়ির বাইরে বের হন না। কিছু কিছু মহিলা আজও এই প্রথম মেনে চলে নিজের স্বইচ্ছায়। প্রতিবছর শ্রাবণ মাসের পাঁচ দিন এই গ্রামের মহিলারা কাপড় পরেন না। একইভাবে পুরুষদের জন্যও এই গ্রামে কঠোর নিয়ম চালু রয়েছে, যা তাদের অনুসরণ করতে হয়। এইসময় পুরুষরা অ্যালকোহল বা অন্যান্য কিছু গ্রহণ করতে পারে না।


কথিত আছে যে, কোন মহিলা যদি সেই প্রথা মানতে নারাজ হন, তাহলে কয়েক দিনের মধ্যেই দুঃসংবাদ শুনতে পান। এমনকি পুরো গ্রামের স্বামী স্ত্রীরাও একে অপরের সাথে কথা বলে না এবং তারা দূরত্ব বজায় রাখেন. পুরুষদের জন্য এই প্রথা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। যদি কোন পুরুষ এই সময়ের মধ্যে মদ বা মাংস স্পর্শ করেন, তাহলে তার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।


এই প্রথার নিয়ম অনুযায়ী, কোন পুরুষ কোন স্ত্রীকে দেখে হাসতেও পারবে না। এই নিষেধাজ্ঞা উভয়ের উপরই বলবৎ থাকে। এই বিশেষ ক’দিনের উৎসবে বাইরে থেকে এই গ্রামে কোন মানুষকে ঢুকতে দেওয়া হয় না বা তারা এই গ্রামের উৎসবে অংশ নিতে পারেন না। আসলে এই গ্রামের পিছনে রয়েছে একটি ইতিহাস


গ্রামের লোকজন জানান, কয়েক শতাব্দী আগে এখানে এক রাক্ষস বাস করত। তিনি গ্রামে এসে সুন্দর পোশাক পরা মহিলাদের তুলে নিয়ে যেতেন। লাহুয়া নামের এক দেবতা অসুরের অবসান ঘটে। গ্রামের মানুষদের বিশ্বাস আজও লাহুয়া দেবতা গ্রামে আসেন। তিনি এখানে খারাপের সাথে লড়াই করেন। এই কারণেই ওই কদিন পোশাক না পরার রীতি চলে আসছে।

খবরটির ভিডিও দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন 

   'Download Video'


 'Watch Video'

ইউসুফ জুলেখা পর্ব

 ইউসুফ জুলেখা দেখতে 'Watch Now'এ ক্লিক করুন

                  'Download Now'

             'Watch Now'

                    'Download Now'

                     'Download Now'


           


আহমদ ছফার রচনা সমগ্র ডাউন লোড

 'Download'

                              'Download'

আহমদ ছফার বিখ্যাত উক্তি

 

আপনারা অনেকে আছেন যারা আহমদ ছফার বিখ্যাত কিছু উক্তি পেতে চান। এর জন্য অনেকেই অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকেন আহামদ ছফার বিখ্যাত উক্তি। তাই নিচে আহমদ সবার বিখ্যাত ২৫ টি উক্তি তুলে ধরা হলো।

বড় বড় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বিদ্যার চাইতে অহংকারটাই বেশি শিখে।


বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ছাড়া আর কারো রচনায় আমার মন বসে না।



লোকে যাই বলুক, যাই অনুভব করুক, নিজের কাছে আমি অনন্য।


যারা মৌলবাদী তারা শতকরা একশো ভাগ মৌলবাদী।কিন্তু যারা প্রগতিশীল বলে দাবী করে থকেন তাদের কেউ কেউ দশ ভাগ প্রগতিশীল, পঞ্চাশ ভাগ সুবিধাবাদী, পনেরো ভাগ কাপুরুষ, পাঁচ ভাগ একেবারে জড়বুদ্ধিসম্পন্ন।


বাংলাদেশের আসল বস্তু বলে যদি কিছু থাকে তা হলো এর আমলাতান্ত্রিক কাঠামো। স্থবির, অনড়, লোভী, রিদয়হীন এবং বিদেশী শক্তির ক্রীড়নক হওয়ার জন্যে সর্বক্ষণ প্রস্তুত।

নারীরা নারীই, সঙ্গের সাথী, দুঃখের বন্ধু এবং আদর্শের অনুসারী নয়।


লোকে যাই বলুক, যাই অনুভব করুক, নিজের কাছে আমি অনন্য।


কার্লাইল গ্যয়টেকে মহাপুরুষ মুহাম্মদের চাইতেও বড়ো মনে করেছেন। আমার ধারণা তিনি ভুল করেছেন। কারণ হযরত মুহাম্মদ (সঃ) জীবনের স্বরুপ উপলব্ধি করে নিজস্ব মহিমায় স্থিত করেছেন। আর গ্যয়টে শুধু জীবনের মহিমা কীর্তন করেছেন। Prophetic genious –এর সাথে Poetic genious-এর এখানেই তফাৎ।

আগেকার নবী পয়গম্বরেরা মানবজীবনের চরম পরম লক্ষ্য বলতে বুঝতেন পরমসত্তার জ্ঞান। এই কালের মানব জীবনের পরম লক্ষ্য কী? সম্ভবত মানুষের সমস্ত সম্ভাবনা বিকশিত করে তোলাই যদি বলা হয়, আশা করি অন্যায় হবে না।


সভ্যতা কোন দেশ জাতি বা সম্প্রদায় বিশেষের সম্পত্তি নয়— অথচ প্রতিটি তথাকথিত সুসভ্য জাতির মধ্যেই এই সভ্য অভিমান প্রচন্ডভাবে লক্ষ্য করা যায়।


বস্তুত একজন বিশ্বাসী মানুষ ধর্মগ্রন্থ পাঠ করে যে ধরনের নির্মল আনন্দ অনুভব করেন, একজন ধর্মবিশ্বাসহীন মানুষ উন্নত সাহিত্য পাঠেও একই আনন্দ পেয়ে থাকেন।

প্রতিটি রাষ্ট্র নিজস্ব প্রয়োজনে ইতিহাসকে বিকৃত করে।


হিন্দু বর্ণাশ্রম প্রথাই এ দেশের সাম্প্রদায়িকতার আদিমতম উৎস। কেউ কেউ অবশ্য ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদকেই সাম্প্রদায়িকতার জনয়িতা মনে করেন। তাঁরা ভারতীয় ইতিহাসের অতীতকে শুধু ব্রিটিশ শাসনের দু’শ বছরের মধ্যে সীমিত রাখেন বলেই এই ভুলটা করে থাকেন।


একটি কাক আরেকটি কাকের মুখের খাবার কেড়ে নেয়ার জন্য যতরকম ধূর্ততার আশ্রয় নিয়ে থাকে, একজন কবি আরেকজন কবির প্রাপ্য সম্মানটুকু কেড়ে নেয়ার জন্য তাঁর চাইতে কিছু কম করে না।


সম্যক পরিচয়ের অভাবই হচ্ছে মানুষে মানুষে হিংসা-বিদ্বেষের মূল।


মাজারে মানুষ আসবেই। মানুষ আসবে কারণ সে দুর্বল অসহায় এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী।


আমি যখন বললাম ইসলামের দৃষ্টিতে বাংলাদেশ এই শিরোনামে বক্তৃতা দেয়ার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনে যাচ্ছি বন্ধু-বান্ধবেরা ছিঃ ছিঃ করতে লাগলেন। ফোর্ড কিংবা রকফেলার ফাউন্ডেশনে যদি আমি যেতাম সকলে মিলে আমার নামে ধন্য ধ্বনি উচ্চারণ করত। আমি ইসলামিক ফাউন্ডেশনে এক ঘন্টা বক বক করে এলাম। সুখের কথা এই যে, আমার ঐ বক্তৃতার কারণে বাংলাদেশ সমুদ্রগর্ভে তলিয়ে যায়নি।


লিখিত ইতিহাসের তলায় যে অবচেতন প্রবাহ ধীরে ধীরে কাজ করে যায়, তরুর চলাও সেরকম। কোন রকমের তাড়াহুড়ো নেই। জেগে আছে অথচ চাঞ্চল্য নেই, মানুষ তরুর কাছে এই মৌন জাগরণের স্বভাব আয়ত্ত করে, তবেই তপস্যা করতে শেখে।


পুরুষ একজন নারীর সঙ্গে যেভাবে সম্পর্ক নির্মাণ করে, সেভাবে একজন মানুষ একটি বৃক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক সৃষ্টি করতে পারে।


বাঁধনহীন মানুষের অনেক বাঁধন।


বোকা লোকেরা বোকামীতে ভয়ানক চালাক। তারা সর্বশক্তি প্রয়োগ করে বোকামীকে টিকিয়ে রাখতে চায়।

মাথায় খুস্কি, চোখের নিচে কালো দাগ এবং দাঁতের ব্যথা এ তিনটি যেনো আমি সাহিত্য, সঙ্গীত এবং রাজনীতির কাছে থেকে পেয়েছি।


মানুষ যে সমস্ত কথা বলে, ইতিহাসের কাছে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য সজ্ঞানভাবে লিখে যায়, ও সমস্ত প্রয়াসের মধ্যে একটা কপটতা রয়েছে।


ইসলামের সম্ভাবনা এবং ঐতিহ্যের সঙ্গে যোগহীন কোনো রাজনীতির ভবিষ্যত এদেশে নেই।


কাউকে জ্ঞান বিতরণের আগে জেনে নিও যে তার মধ্যে সেই জ্ঞানের পিপাসা আছে কি-না। অন্যথায় এ ধরণের জ্ঞান বিতরণ করা হবে এক ধরণের জবরদস্তি। জন্তুর সাথে জবরদস্তি করা যায়, মানুষের সাথে নয়। হিউম্যান উইল রিভল্ট।



স্বামীর খোঁজে বাংলাদেশে এসে নিরাশ হয়ে ফিরলেন ভারতীয় তরুণী

 ভারতীয় তরুণী রিয়া বালা (৩২) ও বাংলাদেশি তরুণ বিটু রায়ের (২৪) পরিচয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। এরপর ভারতে গিয়ে ওই তরুণীকে বিয়েও করেন বিটু। বেশ কিছুদিন সংসার করে স্ত্রীকে রেখে বাংলাদেশে ফিরে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন তিনি। উপায়ান্তর না পেয়ে স্বা



মীর খোঁজে গত বুধবার বাংলাদেশে আসেন ওই তরুণী। তাঁর আসার খবরে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান বিটু রায়। অবশেষে স্বামীর দেখা না পেয়ে নিরাশ হয়ে আজ শনিবার দেশে ফিরতে হয়েছে রিয়া বালাকে।

দুপুরে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে শূন্যরেখায় রিয়া বালাকে তাঁর স্বজনদের হাতে তুলে দেয় তেঁতুলিয়া উপজেলা প্রশাসন। রিয়া বালা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান জেলার অম্বিকা কালনা এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবা শ্যামল কান্তি বালা ভারতীয় রেলওয়েতে চাকরি করেন বলে জানা গেছে। রিয়া স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। আর বিটু রায় উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। তিনি তেঁতুলিয়ার দেবনগর ইউনিয়নের শিবচণ্ডী গ্রামের কৃষক অখিল চন্দ্র রায়ের ছেলে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২৯ নভেম্বর বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন দিয়ে তেঁতুলিয়ায় বিটু রায়ের বাড়িতে আসেন রিয়া বালা। সঙ্গে বিয়ের প্রমাণ হিসেবে নিয়ে আসেন পঞ্চায়েত প্রধানের প্রত্যয়নপত্র ও কিছু ছবি। তাঁর আসার খবরে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান বিটু। এর মধ্যে স্বামীর পরিবারের লোকজন রিয়া বালাকে মেনেও নিচ্ছিলেন না। গতকাল শুক্রবার স্বামীর বাড়িতে নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কায় তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফজলে রাব্বিকে ফোন করে সহযোগিতা চান ওই তরুণী। পরে ইউএনও স্থানীয় নারী ইউপি সদস্যদের সহযোগিতা তাঁকে উদ্ধার করে তেঁতুলিয়া থানার নারী ও শিশু সেলে রাখার ব্যবস্থা করেন। এ সময় বিটু রায়ের বাবা অখিল চন্দ্রও রায়কেও ডেকে আনা হয়। তিনি ছেলে ফিরে এলে তাঁকে নিয়ে ভারতে গিয়ে বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দেন। আজ দুপুরে ইউএনও ফজলে রাব্বি ওই তরুণীকে বাংলাবান্ধা শূন্যরেখায় নিয়ে তাঁর স্বজনদের হাতে তুলে দেন।

উপজেলা প্রশাসনকে ওই তরুণী জানান, গত ২১ সেপ্টেম্বর জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ থানার শিকারপুর এলাকায় বিটু রায়ের পিসির (ফুফু) বাড়িতে রিয়াকে বিয়ে করেন বিটু। বিয়ের পর তাঁরা সেখানে প্রায় এক মাস বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকেন। দেশে ফিরে রিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করেন বিটু। বাধ্য হয়ে তিনি স্বামীর খোঁজে বাংলাদেশে আসেন।

বিটু রায়ের বাবা অখিল চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিটু ঢাকায় একটি কোম্পানিতে চাকরি করত। গত দুর্গাপূজার আগে ভারতে গিয়ে কিছুদিন ছিল। তবে বাড়িতে এসে বিয়ের ব্যাপারে কিছুই বলেনি। এমনকি আমার বোন সেখানে আছে, সে–ও এই বিয়ের বিষয়ে কোনো কিছু বলেনি। যে মেয়ে এসেছে, সে অনেক উচ্চবিত্ত পরিবারের। আমাদের বাড়িঘরের যে অবস্থা, সে এখানে থাকতে পারবে না। এ ছাড়া আমার ছেলেও বাড়িতে নেই।’

তেঁতুলিয়ার ইউএনও ফজলে রাব্বি বলেন, ‘নিরাপত্তা চেয়ে একটি তরুণী গতকাল শুক্রবার আমাকে ফোন করেন। পরে আমরা তাঁকে উদ্ধার করে জানতে পারি, তিনি ভারত থেকে এসেছেন। এমনকি তিনি বিয়ের কাগজপত্রও সঙ্গে এনেছিলেন। তবে ছেলেটিকে পাওয়া না যাওয়ায় মেয়েটির নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে তাঁকে পুলিশের নারী ও শিশু সেলে রাখা হয়। পরে


আমরা তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সমর্থ হলে মেয়েটির ইচ্ছায় তাঁকে আজ তাঁর স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।’

মন্ত্রের ষড়যন্ত্র শামীম আল মামুন তন্ত্র মন্ত্র সবই ষড়যন্ত্র। একবার রহিম করে করিমের বিরুদ্ধে আর একবার করিম করে রহিমের বিরুদ্ধে। কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাকিছে ভবিষ্যৎ। তেজে হও তেজোদিপ্ত বন্ধুর পথ করে মসৃন। নবজাতকের জন্য তৈরি কর প্রস্ফুটিত বাগান। হও মানব কল্যানে বিশুদ্ধ নিবেদিত প্রান না শুনে ছলনার আহ্ববান।। না থাকে যেন ক্ষুধার্তের চিৎকার, টাকার অভাবে বিনাচিকিৎসায় না থাকে যেন পড়ে লাশ হাসপাতালের বারান্দায়। বেকারত্বের অভিশাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রের গলায় ঝুলানো রশ্মির বোবা কান্না। কি অন্যায় ছিল তার কার দায়ে স্বপ্ন ভেঙ্গে খানখান। কেউ বুফেতে করবে ডিনার কারও পান্তা ভাতে নুনের সমাহার কারও জল পানে রাত পার। খেলে সবাই খাবে বুফেতে না হয় ডিনার হবে জলেতে। থাকবে না কোন পতি সর্বদা বিরাজমান সম্প্রিতী। সন্মান আর নম্রতা প্রতিষ্টিত সমাজ প্রথা। হবে দৃষ্টগোচর ভোতা হবে ষড়রিপুর নখর দিবে না কভু মনুষ্যে আচর। এসো জোয়ান দলে দলে তন্ত্রে মন্ত্রে না ভুলে। গড়ে তোলো বিশুদ্ধ নীতি যেথায় ভালোবাসা আর শুধুই সম্প্রীতি।।।।।
সবই চলছে জোর করে আর চুরি করে তাই সব কিছুর মূল্য চড়া।

চাকচিক্য

চারিদিকে চাকচিক্যের ঝলকানির বিপরীতে ভয়ানক ছায়ায় ঝলসে যায় এই সমাজের একজন না বহুজন। এই ঝলসে যাওয়া লোকগুলোই ঝলসে যাওয়া মানবতার মসৃনতার নিয়োজিত।

বড় পদবী

বড় পদবী, বড় খেতাপ করিলে ধারন বড় মাপের মানুষ হতে কে করিল বারণ গড়িলা বিশাল সম্পদ হিয়া তবে কেন ক্ষুদ্র স্বপ্ন দেখ বড় তবে হিয়া কেন ছোট বড় লোক তুমি ছোট লোকি মন অন্যের সাফল্যে তুমি বাহবাতেও কৃপণ হতাশ তুমি অনেক সাফল্যে সামান্য ব্যর্থতায় মূল্যবোধ তোমার হয়েছে পরিবর্তন টাকায় টাকায় টাকার ধরন চরিত্র তোমার যেন পাড়ার মাসি দেহ গড়েছ যেন খোদার খাসি নৈতিকতা জিনিস তাই পচা বাসি।।।

শুভ নববর্ষ ১৪৩০

শুভ নববর্ষ ১৪৩০ শামীম আল মামুন চৈত্রের শেষ প্রকৃতিতে বৈশাখী আমেজ। হচ্ছে নববর্ষের উৎযাপন আয়োজনের নেই শেষ। গ্রাম নগরে হচ্ছে বৈশাখী মেলা মেতেছে শিশুরা নাগর দোলা খেলা। কপোত কপোতিরা পড়ে পান্জাবি আর শাড়ি হাতে আর খোপায় ফুল বাহাড়ি। দোকানিরা বন্ধ করতে বাকির খাতা ব্যস্ত আয়োজনে করতে হালখাতা। দমকা হাওয়া সাথে বৃষ্টি মাঝে সাঝে হবে কাল বৈশাখী। পান্তা ইলিশ খাওয়ার ধুম অলসতায় চোখে ঘুম। নতুন ধানে শুরু নবান্ন বাংলার প্রকৃতি সত্যিই অনন্য। নতুন বছরে হোক নতুন শুরু সবাই স্বমহিমায় হোক কর্মগুরু।।।।

নাতী দীর্ঘ রাত

নাতী দীর্ঘ রাত সন্নিকটেই প্রভাত। দুমড়ে মুচড়ে দেওয়ার তাড়না মস্তিষ্ক উত্তেজিত, দৃষ্টি তাই দৃষ্টি সীমার ওপারে শংকা আশঙ্কা সমর্থিত পার্থিব কিন্তু শাশ্বত।।।।।।।।।

বাশ

সুদের কারবার জমজমাট হারামেই আরাম ধর্ম এখন টাকাওয়ালার কাছে শুধুই সংস্কৃতি করা হচ্ছে পরিবর্তন আর পরিবর্ধন ধর্মের রীতি বেয়াদবেরাই শেখাচ্ছে আদব শির্ষ্য শেখায় গুরুকে গুরু শির্ষ্যের সম্পর্ক তাই শুধুই কল্পলোকে। কাচায় না নোয়ানো বাশ পাকলে করবেই ঠাস ঠাস সভ্যতার মধ্যাকর্ষের বিপরীতে বাশ।।।।।।

বঙ্গ বাজারে আগুন

 

বঙ্গ বাজারে অগ্নিকান্ড
শামীম আল মামুন

বঙ্গ বাজারে অগ্নিকান্ড
ব্যবসায়িদের বাস্তব আর স্বপ্ন
                  পূড়ে লন্ডভন্ড।

ব্যবসায়িদের  দোকানের দহন
বুক ফাটা আর্তনাদ
কলিজায় লাগে কাপন।

কত শত পরিবার
হয়ে গেছে সর্বশান্ত
ঘটনা না দূর্ঘটনা
জানা কি যাবে এর আদ্যপ্রান্ত!

দমকলের হেড কোয়াটার পাশে
আগুন কি নিভলো তাতে
টেকনিক্যালি আমরা এখনো অনেক দূর্বল
চাপাবাজি ফাপরবাজি বাস্তবে বিফল।

যারা হয়েছে সর্বহারা
না হয় যেন তারা দিশেহারা
নতুন করে করতে হবে শুরু
বৃক্ষ বুনতে হবে
যেখানে হয়েছে মরু।

উক্তি

 নগ্ন হওয়ার প্রতিযোগিতায় গা ভাসিয়েছে সবাই। কেউ চরিত্রে, কেউ কাপড়ে। বসনের দূর্ভিক্ষ চরম মাত্রায়।।।।

উক্তি

 বিশ্বাস টুকুই বিনোদোন 

বাকিটুকু অপসংস্কৃতির আগ্রাসন।

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ আগের নিয়মেই

  শিক্ষক নিয়োগের পদ্ধতি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত থাকলেও আপাতত আগের নিয়মেই চলবে। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) সূত্রে ...